Hardik Pandya and natasa stankovic - divorce - khobortobor.com

ভারতীয় দলের সহ অধিনায়কের জীবনে এই আইপিএল থেকেই শুরু হয়েছে একের পর এক বিপর্যয়। এতদিন মুম্বাই ইন্ডিয়ান্সের অধিনায়ক হওয়ার কারণে ফ্যানদের থেকে মিলেছে অনেক অবহেলা এবার এই একই ভাঙন কি তার ঘরেও ধরলো? কেনই বা গুঞ্জন শোনা যাচ্ছে বিবাহ ভাঙতে চলেছে তাদের? আসুন একটু বিশদে জানা যাক।

ক্রীড়া জগতে এখন হট টপিক ভারতীয় দলের সহ অধিনায়ক হার্দিক পাণ্ডিয়া ও তার স্ত্রী নাতাশা স্তানকোভিচের বিবাহ বিচ্ছেদকে নিয়ে।এই ঘটনাটি কতটা সত্যি সেই নিয়ে দুই পক্ষ কেউই মুখ খোলেনি তবে তাদের ইঙ্গিতপূর্ণ পোস্ট সেই দিকেই এগোচ্ছে।

সন্দেহ আরোও বাড়ছে কারণ প্রতি বছরই প্রায় আইপিএলের ভিআইপি বক্সে নাতাশাকে দেখতে পাওয়া যায় কিন্তু এই বছর দেখা যায়নি তাকে। স্বামীর খেলা দেখতে আসেননি তিনি। এমনকি ‘মুম্বই ইন্ডিয়ানস’ নিয়ে কোনও মন্তব্যও করেননি নাতাশা। এই সব ঘটনার ভিত্তিতেই তাঁদের দাম্পত্য নিয়ে নানা কৌতূহল সৃষ্টি হচ্ছে।

জানা যাচ্ছে যদি হার্দিক ও নাতাশার সত্যি ডিভোর্স হয়ে তাহলে হার্দিকের সম্পত্তির ৭০ শতাংশের মালিকানা পাবেন নাতাশা ও তাঁর শিশুপুত্র অগস্ত্য। শুধু তাই নয় এর মাঝেই সমাজমাধ্যমে ইঙ্গিতপূর্ণ পোস্ট নাতাশার। তিনি ইনস্টাগ্রাম স্টোরিতে লেখেন, ‘‘খুব শীঘ্রই কেউ পথে বসতে চলেছেন।’

কিন্তু গুজরাটি হার্দিক এদিক থেকে বেশ বুদ্ধিমান। সে হয়তো প্রতারিত হতে পারেন আগেই আন্দাজ করেছিলেন। আর তাই তাঁর সম্পত্তির সবটাই তাঁর মায়ের নামে করে রেখেছেন তিনি। যাতে ভবিষ্যতে সম্পত্তির ভাগ অন্য কাউকে দিতে না হয়। এককথায়, প্রথম থেকে আটঘাট বেঁধেই রেখেছিলেন ক্রিকেট তারকা এক সংবাদমাধ্যমে তিনি জানান বেশ কয়েক বছর আগেই।

[আরো পড়ুন:👉 ‘ সাবধানের মার নেই ‘ – এই কথাটি কেনো বলা হয় সেটি হাড়ে হাড়ে বুঝল হায়দ্রাবাদের চার যুবক। গুগল দেখে বেড়াতে বেরিয়ে কি হলো তাদের আসুন জেনে নিই।]

প্রসঙ্গত উল্লেখ্য, ২০২০ সালে ৩১ মে গাঁটছড়া বাঁধেন বর্তমানের ভারতীয় ক্রিকেট দলের সহ-অধিনায়ক হার্দিক ও সার্বেরিয়ান মডেল এবং নৃত্যশিল্পী নাতাশা। সেই বছরেই ৩০ জুলাই তাঁদের প্রথম সন্তান অগস্ত্যে হয়। প্রায় চার বছর তাদের সংসার।

একসাথেই ছিলেন তারা কিন্তু হুট করেই যেন তাদের সম্পর্কতে তাল কাটলো। নাতাশার অনুপস্থিতি অনেক কিছুই যেন বলে দিচ্ছে। দু’জনের কারও তরফ থেকেই এই নিয়ে অফিসিয়ালি কিছু জানান নি তবে আইপিএলে হার্দিকের দুরবস্থাই হয়তো তাদের সম্পর্কের অবনতির জন্য দায়ী অনেকেই মনে করছেন।

[আরো পড়ুন:👉 বাঁচার আশায় দুই তান্ত্রিকের কাছে গিয়ে মৃত্যু হলো এক যুবকের]

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Related Posts